এই শীতে  পিঠার সঙ্গে আমাদের  অনেক আবেগ  জড়িয়ে আছে।আমরা সকলে ই নানান ধরনের পিঠা পছন্দ করি।

 

সামগ্রীখামিরের জন্য: চালের গুঁড়ো- ২কাপ, হাফ চা চামচ লবণ, নারিকেল গুঁড়ো ১/২ কাপ, ময়দা ১/২ কাপ (এতে খামির মাখাতে সুবিধা। তাই ময়দা দিয়েছি।), জল -২ কাপ, ১/২কাপ বা ৩ কাপ মতো লাগতে পারে।

 

চিনির সিরা বা গুঁড়ের সিরার জন্য: ১কাপ চিনি এবং ১কাপ জল -জ্বাল দিয়ে দু’তারের সিরা করতে হবে। বা, গুড়েঁর সিরার জন্য, ১ কাপ মতো গুঁড় এবং ১ কাপপানি চুলায় দিয়ে গলাতে হবে। গুঁড় গলে ঘন হলে বা দু’তারের মতো হলে নামিয়ে নিন।ভাজার জন্য তেল, পরিমাণ মতো।

 

প্রস্তুত পদ্ধতি : প্রথমে, চিনি বা গুঁড়ের সিরা করে নিন। সিরাটা ঘন আঠালো হবে। এই পিঠার নকশা বানাতে ইউ টিউব এ ভিডিও দেখে নিতে পারেন। চার্স দিলে পেয়ে যাবেন।

 

খামির তৈরি: পাত্রে জল, লবণ দিয়ে চুলায় জ্বাল দিন। বলক আসলে চালের গুড়াঁ এবং ময়দা মিশায় নিয়ে ফুটন্ত জলে দিন। নারিকেল গুড়াঁ দিয়ে ভালো নেড়ে মিশান। এবার ঢেকে দিন, চুলার আচঁ কমিয়ে রাখুন দশ মিনিট মতো। নামিয়ে থালায় ঢেলে হালকা ঠাণ্ডা করে নিন। এবার হালকা গরম জল হাতে লাগিয়ে খামির ভালো করে মথে নিন। এবং লম্বা রোল করে নিন খামিরকে। এবার সূতা বা ছুরি দিয়ে হাফ ইন্চ করে চাকা করে কেটে নিন।

 

পদ্ধতি : এখন, পিড়িতে তেল লাগিয়ে নিন। এখন একটি খামিরের টুকরা নিয়ে একটু মোটা রুটি বেলে নিন। রুটির উপরে নিচে তেল লাগিয়ে নিন। এখন রুটিটি কাটার দিয়ে কেটে, টুথ পিক বা খেঁজুর কাটাঁ বা কোন সুচাঁলো স্টিক দিয়ে পছন্দ মতো নকশা করে নিন।

সবকটি পিঠা বানানো হলে গরম ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে মাঝারি আচেঁ। এই পিঠা সময় নিয়ে ভাজতে হবে। তাড়াহুড়া করা যাবে না। তবে বানানোর পর একবার হালকা ভেজে রেখে দিতে পারেন। পরের দিন আবার হালকা বাদামি করে ভেজে নিন। ভালো করে তেল ঝরিয়ে নিতে হবে। পেপারের উপর রাখুন যাতে অতিরিক্ত তেল টেনে নেয়। নামিয়ে চিনির সিরা বা গুড়েঁর সিরা দিন পিঠার উপর। ব্যস হয়ে গেলো নকশী পিঠা।

 


No comments so far.

Leave a Reply