ড্রাই-ফ্রুট

আলুবোখারা খুব সুস্বাদু একটি ফল। রান্নায় স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা এটি। এছাড়া মুখের রুচি বাড়াতে অনেকে শুধু ফলটি খেয়ে থাকেন। জেনে নিন এই ফলের নানা গুণ ও ইতিকথা।

আলুবোখারা খুব সুস্বাদু একটি ফল। রান্নায় স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা এটি। এছাড়া মুখের রুচি বাড়াতে অনেকে শুধু ফলটি খেয়ে থাকেন। জেনে নিন এই ফলের নানা গুণ ও ইতিকথা।

হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় ফল ছিল খেজুর। তিনি প্রতিদিন সকালে ৭টি খেজুর খেয়ে নাস্তা করতেন। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমযানের রোযায় সকল মুমিন মুসলমানদেরকে খেজুর ও পানি দিয়ে ইফতার করতে বলতেন। একবার তিনি বলেছিলেন কারো বাড়িতে যদি অল্প কিছু খেজুর থাকে তবে তাকে গরীব বলা যাবে না

দেখতে লোভনীয় আর স্বাদে অতুলনীয় হওয়ায় চেরির কদর কমেনি, বরং বেড়ে চলেছে। অসাধারণ পুষ্টিগুণে ভরা দর্শনধারী চেরিফল।

প্রতি ১০০ গ্রাম চেরিতে আছে ৬৩ গ্রাম ক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ১৬ গ্রাম, প্রোটিন ১ গ্রাম, ফোলেট ৪ গ্রাম, ভিটামিন সি ৭ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ ৬৪০ আইইউ, ভিটামিন কে ২ গ্রাম, পটাশিয়াম ২২২ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৩ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১১ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২১ মিলিগ্রাম। আজ জেনে নেব চেরির স্বাস্থ্য উপকারী কিছু গুণ সম্পর্কে।

নানা উৎসব আয়োজনে পায়েস, সেমাই, পোলাও বা বরফিতে অভিজাত ভাব ফুটিয়ে তুলতে পেস্তার দেখা মেলে। দামটা একটু চড়া হলেও উজ্জ্বল সবুজ রঙের দারুণ সুস্বাদু পেস্তার কদর মোটামুটি সবার কাছেই। পেস্তার সুবাসে তৈরি কেক, আইসক্রিম, বিস্কুটের সুবাদে এর পরিচিতি ছড়িয়েছে স্বগর্বে। শুধু নাম, দাম আর সুবাসে নয় পেস্তাবাদাম সেরা পুষ্টিগুণেও। প্রতি ১০০ গ্রাম পেস্তাবাদামে পাবেন শক্তি ৫৬২ কিলোক্যালরি, স্যাচুরেটেড ৬ গ্রাম, পলিয়েনস্যাচুরেটেড ১৪ গ্রাম, মনো-আনস্যাচুরেটেড ২৪ গ্রাম, সোডিয়াম ১ গ্রাম, পটাসিয়াম ১০২৫ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইয্রেটেড ২৮ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১০ গ্রাম, পরিশোধিত চিনি ৮ গ্রাম এবং প্রোটিন ২০ গ্রাম আছে যা ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। সুস্বাদু এই খাবারে বিদ্যমান পুষ্টিগুণ আপনাকে রক্ষা করে নানা ধরনের ব্যাধি থেকে।

নানা উৎসব আয়োজনে পায়েস, সেমাই, পোলাও বা বরফিতে অভিজাত ভাব ফুটিয়ে তুলতে পেস্তার দেখা মেলে। দামটা একটু চড়া হলেও উজ্জ্বল সবুজ রঙের দারুণ সুস্বাদু পেস্তার কদর মোটামুটি সবার কাছেই। পেস্তার সুবাসে তৈরি কেক, আইসক্রিম, বিস্কুটের সুবাদে এর পরিচিতি ছড়িয়েছে স্বগর্বে। শুধু নাম, দাম আর সুবাসে নয় পেস্তাবাদাম সেরা পুষ্টিগুণেও। প্রতি ১০০ গ্রাম পেস্তাবাদামে পাবেন শক্তি ৫৬২ কিলোক্যালরি, স্যাচুরেটেড ৬ গ্রাম, পলিয়েনস্যাচুরেটেড ১৪ গ্রাম, মনো-আনস্যাচুরেটেড ২৪ গ্রাম, সোডিয়াম ১ গ্রাম, পটাসিয়াম ১০২৫ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইয্রেটেড ২৮ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১০ গ্রাম, পরিশোধিত চিনি ৮ গ্রাম এবং প্রোটিন ২০ গ্রাম আছে যা ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। সুস্বাদু এই খাবারে বিদ্যমান পুষ্টিগুণ আপনাকে রক্ষা করে নানা ধরনের ব্যাধি থেকে।

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় ফল ছিল খেজুর। তিনি প্রতিদিন সকালে ৭টি খেজুর খেয়ে নাস্তা করতেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমযানের রোযায় সকল মুমিন মুসলমানদেরকে খেজুর ও পানি দিয়ে ইফতার করতে বলতেন। একবার তিনি বলেছিলেন কারো বাড়িতে যদি অল্প কিছু খেজুর থাকে তবে তাকে গরীব বলা যাবে না।

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় ফল ছিল খেজুর। তিনি প্রতিদিন সকালে ৭টি খেজুর খেয়ে নাস্তা করতেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমযানের রোযায় সকল মুমিন মুসলমানদেরকে খেজুর ও পানি দিয়ে ইফতার করতে বলতেন। একবার তিনি বলেছিলেন কারো বাড়িতে যদি অল্প কিছু খেজুর থাকে তবে তাকে গরীব বলা যাবে না।

আখরোটকে উচ্চমাত্রার ক্যালোরি ও চর্বি সমৃদ্ধ বলে মনে করা হয় এবং তাই একে এড়িয়ে যান অনেকেই। যদিও আখরোট প্রচুর পুষ্টি সমৃদ্ধ এবং বিপাক থেকে শুরু করে হৃদস্বাস্থ্যের জন্য ও উপকারী। এছাড়া আখরোটের সৌন্দর্য উপকারিতাকে উপেক্ষা করার উপায় নেই। আপনার দৈনিক স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকায় আখরোট যুক্ত করার কারণগুলোর বিষয়েই জানবো আজ।

১। ওজন কমতে সাহায্য করে

বিভিন্ন গবেষণায় পরামর্শ দেয়া হয়েছে যে, নিয়মিত আখরোট খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় না। ১ আউন্স আখরোটে ২.৫ গ্রাম ওমেগা ৩ ফ্যাট, ৪ গ্রাম প্রোটিন এবং ২ গ্রাম ফাইবার থাকে যা তৃপ্তি দিতে সাহায্য করে। যে কোন ওজন নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনায় তৃপ্তি অনেক বড় একটি বিষয়। তাই আপনি যদি ওজন নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকেন তাহলে আখরোট নিঃসন্দেহে সঠিক একটি খাদ্য।

আখরোটকে উচ্চমাত্রার ক্যালোরি ও চর্বি সমৃদ্ধ বলে মনে করা হয় এবং তাই একে এড়িয়ে যান অনেকেই। যদিও আখরোট প্রচুর পুষ্টি সমৃদ্ধ এবং বিপাক থেকে শুরু করে হৃদস্বাস্থ্যের জন্য ও উপকারী। এছাড়া আখরোটের সৌন্দর্য উপকারিতাকে উপেক্ষা করার উপায় নেই। আপনার দৈনিক স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকায় আখরোট যুক্ত করার কারণগুলোর বিষয়েই জানবো আজ।

১। ওজন কমতে সাহায্য করে

বিভিন্ন গবেষণায় পরামর্শ দেয়া হয়েছে যে, নিয়মিত আখরোট খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় না। ১ আউন্স আখরোটে ২.৫ গ্রাম ওমেগা ৩ ফ্যাট, ৪ গ্রাম প্রোটিন এবং ২ গ্রাম ফাইবার থাকে যা তৃপ্তি দিতে সাহায্য করে। যে কোন ওজন নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনায় তৃপ্তি অনেক বড় একটি বিষয়। তাই আপনি যদি ওজন নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকেন তাহলে আখরোট নিঃসন্দেহে সঠিক একটি খাদ্য।

আপনি কি জানেন, খেজুরের মধ্যে আঁশ রয়েছে? আঁশ হজম ভালো করতে সাহায্য করে। তাই খেজুর খেলে হজম ভালো হয়।

এ ছাড়া খেজুর পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে খেজুর খুব উপকারী। এটি রক্তচাপ ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে।

খেঁজুরের মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক সুগারের জন্য এটি খেতে খুব সুস্বাদু। দিনে কেবল তিনটি খেজুর খাওয়া ভিটামিনের চাহিদা অনেকটাই পূরণে কাজ করে।