উপকরণ : ময়দা ২ কাপ, লবণ সিকি চা-চামচ, তেল ২ টেবিল চামচ ও ভাজার জন্য। পানি আধা কাপ, রোস্ট করা সাদা তিল ২ টেবিল চামচ।

শিরার জন্য : চিনি ২ কাপ, পানি ১ কাপ, গোলাপজল ২ চা-চামচ, জাফরান সিকি চা-চামচ (গোলাপজলে ভিজিয়ে রাখুন)।

প্রণালি : চিনির সঙ্গে পানি মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘন শিরা তৈরি করুন। ছেঁকে নিয়ে গোলাপজলে মেশানো জাফরান দিয়ে নেড়ে রাখুন। ময়দার সঙ্গে লবণ মিশিয়ে তেলের ময়ান দিন। পানি মিশিয়ে ময়দা ভালো করে মেখে নিন। ২৪টি ভাগ করুন। প্রতিটি ভাগ হাতের তালুতে নিয়ে গোল ও মসৃণ করে চ্যাপ্টা করে রাখুন। ঘণ্টা খানেক ঢেকে রেখে দিন। রুটি বেলার পিঁড়িতে বা টেবিলে লুচির মতো বেলুন। চারপাশ থেকে ১ সেন্টিমিটার ছেড়ে ছুরি দিয়ে ৫-৬টি লম্বা দাগ কাটুন।

 

 

এবার সাবধানে হালকাভাবে একধার থেকে সামান্য ভাঁজ করে মাঝখানে এনে একইভাবে অপর প্রান্ত থেকে সামান্য ভাঁজ করে মাঝখানে আরেকটি অংশ আনুন। দুটি অংশ হাত দিয়ে চেপে দিন। বেলুনির হাতলের মতো দুটি হাতল হবে। দেখতে অনেকটা চকলেটের মতো লাগবে। কড়াইয়ে তেল গরম করে ঝরকার হাতল ধরে গরম ডুবো তেলে ছাড়ুন। আঁচ কমিয়ে সোনালি রং করে ভেজে তেল ছেঁকে উঠিয়ে সরাসরি িশরায় ছাড়ুন। মিনিট খানেক শিরায় ডুবিয়ে রেখে প্লেটে সাজিয়ে ওপর থেকে সাদা তিল ছিটিয়ে দিন। ডায়বেটিসের রোগীরা শিরায় না চুবিয়ে কেবল ভাজাটা খাবেন। খেয়ে স্বাদ পাবেন।


Comments are closed.