

হ্যান্ডমেড ঘি – Hand Made Ghee (350 gm)
Original price was: ৳ 690.00.৳ 590.00Current price is: ৳ 590.00.
ঘিয়ের রয়েছে বিস্ময়কর ৫ টি গুণঃ
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
২. ঘি তে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, তাই এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
৩. নিয়মিত ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ভালো থাকে।
৪. ঘি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার তাই অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ পুরোনো ঘি ম্যাজিকের মত কাজ করে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে মতে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বৃদ্ধিপায় ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
হ্যান্ডমেড ঘি নিয়ে কাজ করার প্রথম অনুপ্রেরণা পাই প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদন থেকে।
প্রতিবেদনের শুরু হয় একটি প্রবাদ দিয়েঃ
“পদ্মার ইলিশ আর পাবনার ঘি/ জামাইয়ের পাতে দিলে আর লাগে কি?” ঘি নিয়ে এ প্রবাদ শুধু পাবনাই নয়, দেশের অনেক এলাকাতেই প্রচলিত।
ঘি নিয়ে পাবনাবাসীর গর্বের শেষ নেই!
ঘি নিয়ে পাবনাবাসীর গর্ব করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বেড়া, সাঁথিয়া, ফরিদপুর, আটঘরিয়া ও পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় উৎপাদিত গরুর দুধের কারণে। এ উপজেলাগুলো এখন দেশের সেরা দুগ্ধ উৎপাদনকারী এলাকা। পাবনাতে ঘুরতে ঘুরতেই ঘি নিয়ে নানা তথ্য জানতে পারি। সত্যি বলতে ২০১৪ সালে একটা নামি কোম্পানির ঘি কিনে নিজেই প্রতারিত হই। এর ৫ বছর পর নিজে সাহস করে বলতে পারছি আমরা দিচ্ছি শতভাগ বিশুদ্ধ ঘি।
ঘি তৈরির মূল উপাদান উপাদান হলো ননি। খাঁটি ননি একটি নিয়মে জ্বাল দিয়ে তৈরি করাহয় উৎকৃষ্ট ঘি।
গত ২ বছর ধরে নানা প্রচেস্টার পর অবশেষে আমরা খাঁটি ঘি বাজারে আনতে সক্ষম হয়েছি।
আমরা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে ঘি তৈরির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করি। এতে মেশানো হয় না বাড়তি কোন ক্ষতিকারক উপাদান।
আমাদের ঘি যে খাঁটি সেটা কিভাবে প্রমান। আমরা কখনোই পণ্যের মানের সাথে কম্প্রোমাইজ করিনা। এটা সম্পূর্ণ হাইজিনিক ভাবে পস্তুত করা হয়।
ঘিয়ের রয়েছে বিস্ময়কর ৫ টি গুণঃ
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
২. ঘি তে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, তাই এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
৩. নিয়মিত ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ভালো থাকে।
৪. ঘি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার তাই অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ পুরোনো ঘি ম্যাজিকের মত কাজ করে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে মতে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বৃদ্ধিপায় ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।
ভেজালের ভিড়ে কীভাবে বুঝবেন বিশুদ্ধ ঘি খাচ্ছেন কিনা?
১। ঘি খাঁটি কিনা সেটা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্যানে গরম করা। এক চামচ ঘিদিন গরম প্যানে। যদি ঘি তাৎক্ষণিকভাবে গলে যায় এবং গাঢ় বাদামি রঙে পরিণত হয়, তবে এটি খাঁটি ঘি। যদি ঘি গলতে সময় নেয় এবং হলদে হয়ে যায়, তবে বুঝবেন ঠকেছেন আপনি।
২। ১ চা চামচ ঘি নিন হাতের তালুতে। ঘি যদি ত্বকের সংস্পর্শে আপনাতেই গলে যায় তবে বুঝবেন ঘি বিশুদ্ধ।