কালোজিরার আচার ৪৬০ গ্রাম
কালোজিরার আমাদের অতি পরিচিত একটি জিনিস হুজুর পাক(সাঃ)বলেছেন, “একমাত্র মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের ঔষুধ এই কালোজিরা’ – আল হাদিস প্রায় দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষ খাবারের সঙ্গে ‘কালোজিরা’ গ্রহণ করে আসছে।সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে জানতে পেরেছেন যে কালোজিরার সব গুণ লুকিয়ে আছে এর তেলে।সাধারণত আমরা খাবারের সঙ্গে মসলা হিসেবে অথবা ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে কালোজিরা খেয়ে থাকি। কিন্তু এভাবে আমাদের স্বাস্থ্য কালোজিরার আসল গুণাবলি থেকে বঞ্চিত হয়।তাই কালোজিরা নয়, বরং কালোজিরার তেল আমাদের শরীরের জন্য নানাভাবে উপকারী।
খেজুর তেঁতুল মিক্স আচার ৪৬০ গ্রাম
চালতার আচার ৪৫০ গ্রাম
যারা চালতার আচার পছন্দ করেন তারা একবার চেখে দেখবেন। চেখে দেখে ফেসে যেতে পারেন আপনার নিজ দায়িত্বে!
গ্রাম এলাকায় সাধারণত জঙ্গলে চালতা গাছ জন্মে। কখনো কখনো দুয়েকটি গাছ বাড়ির উঠানেও দেখা যায়। চালতা ফলের যে অংশ খাওয়া হয় তা আসলে ফুলের বৃতি। প্রকৃত ফল বৃতির আড়ালে লুকিয়ে থাকে। ফল বাঁকানো নলের মত। ভেতরে চটচটে আঠার মধ্যে বীজ প্রোথিত থাকে। চালতা অপ্রকৃত ফল, মাংসল বৃতিই সাধারণত খাওয়া হয়। টক বলে চালতা আচার, চাটনি, টক ডাল হিসেবেই বেশি খাওয়া হয়। টক, ঝাল, মিষ্টি বিভিন্ন রকমের আচার তৈরি করা যায় চালতা দিয়ে।
চুইঝাল রসুনের আচার
জলপাইয়ের আচার – 460gm
তেতুলের আচার (tetul pickle) 460 Gram
তেতুল দেখে জিবে জ্বল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর আর যদি থাকে তেতুলের আচার তাহলে তো কথাই নেই।
বাসায় তৈরি সম্পূর্ণ ক্যামিক্যাল, প্রিজারভেটিভ এবং ক্ষতিকারক রঙ মুক্ত তেতুলের আচার। এর লোভনীয় স্বাদ আপনাকে বার বার খেতে বাধ্য করবে। অনেক টা দিল্লির কা লাড্ডুর মত এক বার খেলেই ফেসে যাবেন। সিধান্ত আপনার!টক-ঝাল-মিস্টি এটা চুইঝাল এর সৃষ্টি
তেঁতুলের কিছু অজানা উপকারিতা
১. হার্ট ঠিক রাখে
দেখা গেছে তেঁতুল খুবই হার্ট ফ্রেন্ডলি। এতে উপস্থিত ফ্ল্যাভরনয়েড ব্যাড কোলেস্টেরল কমায় এবং গুড কোলেস্টেরল বাড়ায়। এছাড়াও রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড (এক ধরনের ফ্যাট) জমতে দেয় না। এতে উপস্থিত উচ্চ পটাশিয়াম রক্ত চাপ কম করতে সাহায্য করে।
২. হজম শক্তি বাড়ায়‚ কোষ্ঠকাঠিন্য তাড়ায়
পেট ব্যথা বা কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা থেকে সমাধান পেতে চাইলে তেঁতুলের আচারের সাহায্য নিন। তেঁতুলের মধ্যে টার্টারিক অ্যাসিড‚ ম্যালিক অ্যাসিড এবং পটাশিয়াম আছে যা কোষ্ঠন্যকাঠিন্য দূর করে।
৩. ত্বক উজ্জ্বল করে
প্রমাণ হয়ে গেছে তেঁতুল ক্ষতিকারক আলট্রা ভায়োলেট রে-র হাত থেকে ত্বককে বাঁচাতে সাহায্য করে। এছাড়াও যাদের অ্যাকনে আছে তাদের জন্যেও উপকারী তেঁতুল। এছাড়াও তেঁতুলে উপস্থিত হাইড্রক্সি অ্যাসিড ত্বকের এক্সফলিয়েশন করতেও সাহায্য করে যার ফলে মরা কোষ উঠে যায় এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
৪. ডায়বেটিস কন্ট্রোল করে
তেঁতুলের বীজ ডায়বেটিস কন্টোল করতে সক্ষম। এছাড়াও রক্তে চিনির মাত্রাও ঠিক রাখে। এতে উপস্থিত এক ধরনের এনজাইম যার নাম alpha-amylase রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৫. ক্যান্সার রোধ করে
তেঁতুলে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা কিডনি ফেলিওর এবং কিডনি ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে।
৬. ওজন কমায়
তেঁতুলে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার আছে আর একই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণ ফ্যাট ফ্রি। রিসার্চ করে দেখা গেছে রোজ তেঁতুল খেলে ওজন কমে
৭. ক্ষত সারিয়ে তোলে
তেঁতুল গাছের পাতা এবং ছাল অ্যান্টি সেপটিক এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল‚ ফলে ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
৮. লিভার সুরক্ষিত রাখে
দেখা গেছে তেঁতুল আমাদের লিভার বা যকৃতকেও ভালো রাখে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে নিয়মিত তেঁতুলের আচার খেলে উচ্চ মাত্রায় মদ্যপানের ফলে ড্যামেজড লিভার অনেকটা সেরে উঠেছে।
৯. পেপটিক আলসার রোধ করে
পেপটিক আলসার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পেটে এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়। এই আলসার খুবই বেদনাদায়ক। রিসার্চ করে দেখা গেছে তেঁতুলের আচার খেলে পেপটিক আলসারের সেরে যাচ্ছে। আসলে তেঁতুলে উপস্থিত পলিফেনলিক কম্পাউন্ড আলসার সারিয়ে তোলে বা হতে দেয় না।
১০. সর্দি কাশি সারাতে সাহায্য করে
তেঁতুল অ্যালার্জি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন সি শরীরের ইমিউনিটি বাড়ায়।
দেশি রসুন এর আচার ৪২০ গ্রাম
পছন্দের ৫ টা আচারের টেস্টার প্যাক
বরই এর আচার (boroi er achar) 460gm
১. বরইয়ে থাকা খাদ্যশক্তি শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে তুলতে সহায়তা করে।
২. এতে উপস্থিত পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন এ চোখের যত্নে দারুণ ভাবে কাজ করে। দৃষ্টিশক্তি শক্তিশালী করতে এর জুড়ি নেই।
৩. রক্তশুন্যতা দূর করতেও বরই বেশ কার্যকরী।
৪. হাড়ের গঠনে বরইয়ে থাকা ক্যালসিয়াম সাহায্য করে।
৫. বরইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি ইনফেকশনজনিত রোগ যেমন টনসিলাইটিস, ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বাতে ঘা, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া ইত্যাদি দূর করে।
বোম্বাই মরিচের আচার (Bombai Morich) 400gm
বোম্বাই মরিচ, মরিচের একটি প্রজাতি, যা প্রচণ্ড ঝালের কারণে সমধিক পরিচিত।
অন্যান্য আরও বহু নামে পরিচিত হলেও কোথাও নাগা মরিচ, কামরাঙা মরিচ নামেও পরিচিত।
১:বোম্বাই মরিচ চোখের জন্য বেশ উপকারী।
২:যেসব ব্যক্তিদের রক্তাল্পতার সমস্যা আছে,তারা খাদ্য তালিকায় বোম্বাই মরিচ রাখতে পারেন।
৩:ত্বকের ইনফেকশনের সমস্যায় বোম্বাই মরিচ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।