মরিচকে অর্থকরী ফসল বলা হয়। এর ইংরেজি নাম Chilli ও বৈজ্ঞানিক নাম Capsicun annuum. বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলে মরিচের চাষ করা হয়।প্রতিদিন যাদের ভাতের সাথে একটি কাঁচা মরিচ না খেলে চলেই না তাদের জন্য সুখবর হচ্ছে কাঁচা মরিচ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মরিচকে ঝাল বানায় এর বিশেষ উপাদান ক্যাপসাইকিন। কাঁচা মরিচ সাধারণত কাঁচা, রান্না কিংবা বিভিন্ন ভাজিতে দিয়ে খাওয়া হয়। এতে আছে ভিটামিন এ, সি, বি-৬, আয়রন, পটাশিয়াম এবং খুবই সামান্য পরিমাণে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট।

ঝাল স্বাদের সবজি গুলোতে থাকে বিটা ক্যারোটিন ও আলফা ক্যারোটিন, বিটা ক্রিপ্টোক্সানথিন ও লুটেইন জিয়াক্সানথিন ইত্যাদি উপাদান। এই উপাদান গুলো মুখে লালা আনে ফলে খেতে মজা লাগে। এছাড়াও এগুলো ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

কাঁচা মরিচের স্বাস্থ্য উপকারিতা:

১. গরম কালে কাঁচা মরিচ খেলে ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা থাকে।

২. প্রতিদিন একটি করে কাঁচা মরিচ খেলে রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কমে যায়।

৩. নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা কমে যায়।

৪. কাঁচা মরিচ মেটাবলিসম বাড়িয়ে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।

৫. কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিটা ক্যারোটিন আছে যা কার্ডোভাস্ক্যুলার সিস্টেম কে কর্মক্ষম রাখে।

৬. নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

৭. কাঁচা মরিচ রক্তের কোলেস্টেরল কমায়।

৮. কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ যা হাড়, দাঁত ও মিউকাস মেমব্রেনকে ভালো রাখতে সহায়তা করে।

৯. কাঁচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে যা মাড়ি ও চুলের সুরক্ষা করে।

১০. নিয়মিত কাঁচা মরিচ খেলে নার্ভের বিভিন্ন সমস্যা কমে।

১১. প্রতিদিন খাবার তালিকায় অন্তত একটি করে কাঁচা মরিচ রাখলে ত্বকে সহজে বলিরেখা পড়ে না।

১২. কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন সি। তাই যে কোনো ধরণের কাটা-ছেড়া কিংবা ঘা শুকানোর জন্য কাঁচা মরিচ খুবই উপকারী।

১৩. কাঁচা মরিচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি শরীরকে জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।

বাসায় তৈরি সম্পূর্ণ ক্যামিক্যাল, প্রিজারভেটিভ এবং ক্ষতিকারক রঙ মুক্ত কাচা মরিচের আচার এর লোভনীয় স্বাদ আপনাকে বার বার খেতে বাধ্য করবে।
অনেক টা দিল্লির কালাড্ডুর মত এক বার খেলেই ফেসে যাবেন।
সিধান্ত আপনার!  কাঁচা মরিচের আচার খাবারের স্বাদ বারিয়ে দেয়। যে কোন খাবারের সাথে আপনি কাঁচা মরিচের আচার খেতে পারেন। আমাদের আচার সাধারণ তাপ মাত্রায় ৭ দিন ভালো থাকে।ফ্রিজে রেখে খেতে চাইলে সর্বোচ্চ ২ মাস খেতে পারবেন। কোন কারনে গন্ধ বা ফাংগাস পরে গেলে ফেলে দিবেন। গর্ভবতি অবস্থায় ও আমাদের আচার খাওয়া যায়।

 

ঘরে বসে কাঁচা মরিচের আচার পেতে ক্লিক করুন

অথবা কল করুন 01752805798   

ধন্যবাদ    

www.chuijhal.com


Comments are closed.