Black Cumin (কালোজিরা) ১ কেজি
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন: “ তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যৃ ব্যতীত সর্বরোগের মুক্তি এতে রয়েছে”। আসুন আমরা জেনে নেই আমাদের জন্য কি কি ঔষধী গুণ আছে এই কালোজিরাতে (নবীর উপরে আর কোন কথা থাকে না। তারপরও এর ব্যবহার বা উপকারিতাগুলো জেনে নিলে ভালো হয়।) আর ভালো কালোজিরা বাছাই করে ব্যবহার করুন।
১। হজমের সমস্যায়এক-দুই চা-চামচ কালোজিরা বেটে পানির সঙ্গে খেতে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনবার খেলে এক মাসের মধ্যে হজমশক্তি বেড়ে যাবে। পাশাপাশি পেট ফাঁপাভাবও দূর হবে।
২। জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশিতে এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে প্রতিদিন একবার সেবন করুন। কালোজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিন যদি সর্দি বসে যায়। একই সঙ্গে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালোজিরা বেঁধে শুকতে থাকুন, শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে যাবে। তাড়াতাড়ি ভালো ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালিজিরার তেল মালিশ করুন।
৩। মায়েদের বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন রাত্রে শোবার আগে ৫-১০ গ্রাম কালোজিরা মিহি করে দুধের সঙ্গে খেতে থাকুন। ইনশাআল্লাহ্ মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালোজিরা-র ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন। যারা জানেন না তাদের জন্য ভর্তা বানানোর প্রক্রিয়া পরে পোস্ট করা হবে।
৪। কপালের দুই পাশ এবং কানে পাশে দিনে তিন-চারবার কালিজিরার তেল মালিশ করুন মাথাব্যাথা ভালো হয়ে যাবে।
৫। নিয়মিত কালিজিরা খান। এটি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয়। যার দরুন স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে এটি প্রাণশক্তি বাড়ায় ও ক্লান্তি দূর করে।
৬। কালোজিরা লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে। তাই যারা লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত তারা আজ থেকে খাওয়া শুরু করে দিন।
৭। চুলপড়ারোধে কালোজিরা নিয়মিতভাবে খান এতেেআপনার চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আর ভালো ফল পেতে চুলের গোড়ায় এর তেল মালিশ করতে থাকুন।
৮। ডায়বেটিকস্ রোগীরা এক চিমটি পরিমাণ কালিজিরা এক গ্লাস পানির সঙ্গে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে দেখুন, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে একসময় ডায়বেটিকস্ কমে যাবে ইনশাআল্লাহ।
৯। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার তেল ব্যবহার করুন। শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি দূর করে। হৃদরোগ নিয়ন্ত্রন করে।
১০। পক্ষাঘাত (প্যারালাইসীস) ও কম্পন রোগে কালোজিরার তৈল মালিশ করলে আশ্চর্যজনক ফল পাওয়া যায়।
১১। কালোজিরা যৌন ব্যাধি ও স্নায়ুবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য অতি উতকৃষ্ট ঔষধ।
১২। শুলবেদনা ও প্রসূতি রোগে কালোজিরা অত্যধিক উপকারী। ব্রুনের জন্যও এটি উত্তম ঔষধ।
১৩। মূত্রথলির পাথর ও জন্ডিস থেকে আরোগ্য লাভ করতে কালোজিরা খান নিয়মিত যতবার পারেন।
১৪। অধিক ঋতু স্রাব, মাত্রাতিরিক্ত পেশাব প্রতিরোধ করতে কালোজিরার উপকারিতা অপরিসীম। এটি কৃমিনাশক।
১৫। তিরমিযী,বুখারী,মুসলিম থেকে নেয়া---
হযরত কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, “প্রতিদিন ২১টি কালোজিরার ১টি পুটলি তৈরী করে পানিতে ভিজাবে এবং পুটলির পানির ফোঁটা এ নিয়মে নাশারন্দ্রে (নাশিকা, নাক) ব্যবহার করবে-“প্রথমবার ডান নাকেরছিদ্রে ২ ফোঁটা এবং বাম নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা। দ্বিতীয়বার বাম নাকের ছিদ্রে ২ ফোঁটা এবং ডান নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা। তৃতীয়বার ডান নাকের ছিদ্রে ২ ফোঁটা ও বাম নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা।”
১৬। হযরত আনাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, “নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন, যখন রোগ-যন্ত্রণা খুব বেশী কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পরিমাণ কালোজিরা নিয়ে খাবে তারপর পানি ও মধু সেবন করবে।”
– মুজামুল আওসাতঃ তাবরানী।
১৭। কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
১৮। নিয়মিত কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে।
১৯। ভাত, তরকারী ইত্যাদির সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খান রোগশোক থেকে দূরে থাকুন।
অরবরই বা নুয়ালের আচার
আমচুরের আচার 450gm
আমড়ার আচার (টক ঝাল মিষ্টি) ৪৫০ গ্রাম
আমলকির আচার (টক ঝাল মিষ্টি) ৪৬০ গ্রাম (amlokir achar)
আমের কাশ্মীরি আচার
আমের টক ঝাল মিস্টি আচার (খোসা সহ) ৪৫০ গ্রাম জার
আলু বোখারার আচার 460gm
- আলু বোখারা নার্ভের জন্য খুবই উপকারী । এটি মানসিক চাপ দূরে রাখতেও সহায়তা করে।
- গড়ে ১০০ গ্রাম আলুবোখারায় রয়েছে মাত্র ৫০ গ্রাম ক্যালরি, যা ফিগার সচেতনদের জন্যও উপযুক্ত।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে আলু বোখারার জুড়ি নেই।
- আলু বোখারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- আলু বোখারা সহজে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
- আলু বোখারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
এক কোয়া রসুন এর আচার ৪২০ গ্রাম
- প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
- যক্ষ্মা প্রতিরোধকঃ রসুনে এতো উপাদান যে যদি আপনার যক্ষ্মা বা টিবি জাতীয় কোন সমস্যা ধরা পড়ে
- রসুন যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের কনজেশন, হাপানি, হুপিং কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে।
- রোগ-প্রতিরোধে আপনি যদি প্রতিদিন সকালে নাস্তা শেষে এক কোয়া রসুন গিলে ফেলেন
- জমে যাওয়া কফ থেকে মুক্তি
- যৌনতা বৃদ্ধিতে রসুনের ভূমিকাঃ
- প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েককোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রসদুই বা এক চামচ নিয়ে তার সাথে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।
- হৃদপিন্ডের সুস্থতায় রসুন অনেক উপকার করে থাকে। রসুন কোলেস্টরল কমাতে খুবই সহায়ক।এই কারনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কম থাকে।সুতরাং হার্ট এর জন্য রসুন অনেক উপকারি।
- ক্যান্সের প্রতিরোধে রসুন
- রসুন চোখের ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।আবার দাঁতের ব্যথা সারাতে রসুন সহায়তা করে থাকে।
এক্সট্রা হট নাগা মরিচের আচার- ৪৪০ গ্রাম
কদবেলের আচার ৪২০ গ্রাম
কাচা মরিচের আচার ৪৫০ গ্রাম
খাবারে টেস্ট যোগ করার জন্য কাঁচা মরিচ বাংলাদেশের বাসা-বাড়িতে ব্যবহৃত প্রাচীনতম মশলাগুলির মধ্যে একটি। কাঁচা মরিচ তরকারিতে একটি শক্তিশালী তীক্ষ্ণ এবং মসলাযুক্ত টেস্ট দিতে পারে। তরকারি,আর নিরামিষ এক-আধটু ঝাল থাকতেই হবে। ঠিকমতো ঝাল না হলে বেশীর ভাগ মানুষ এর কাছে তরকারি স্বাদহীন হয়ে যায়
মরিচ এক প্রকারের ফল যা মসলা হিসাবে ঝাল স্বাদের জন্য রান্নায় ব্যবহার করা হয়। ক্যাপসিকাম (Capsicum) গণের সোলানেসি (Solaneceae) উদ্ভিদের ফলকে সাধারণতো মরিচ বলা হয়। মরিচের ফলকে মসলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে বাসা বাড়িতে।
বাংলাদেশ এর টাঙ্গাইল জেলা কাঁচা মরিচ বিখ্যাত। উত্তরাঞ্চলের মরিচ ‘আকালি’ নামে পরিচিত। টাঙ্গাইল জেলার পাহাড়ের ঢালু অঞ্চলেও কাঁচা মরিচ ভালো উৎপন্ন হয়, তবে সেগুলো আকৃতি ছোট —যার নাম হচ্ছে ‘ধাইন্যা মরিচ’।
তাছাড়া দেশে অসংখ্য রকমের মরিচ চাষ হচ্ছে। আছে এর বিভিন্ন জাতও উল্লেখ্যযোগ্য হলো—রোপা মরিচ, বোনা মরিচ এবং মিষ্টি মরিচ।
আসুন জেনে নেই কাচা মরিচ আচার এর উপকারিতাঃ
কাঁচা মরিচ এর আচার খুব উপকারী। এতে যথেষ্ট পরিমাণে আমিষ, শর্করা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ রয়েছে। তাছাড়া অনেক জাতে ‘কেপসাইসিন’ থাকায় মরিচ ঝাল হয়ে থাকে। মরিচ এর মধ্যে একটি ক্ষারীয় যৌগ রয়েছে ক্যাপসাইসিন যা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।শুনতে পাওয়া যায় এটি এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে।
আর এ জন্যই আমাদের খাবার আরও মুখোরোচক করতে প্রতিদিন এর মেন্যু তে কাচা মরিচ এর আচার রাখতে হবে।
আমারা চুই ঝাল পরিবার আপনাদের কথা চিন্তা করে নিয়া এলাম কাচা মরিচ এর আচার। এক বাসাই সবাই কিন্তু এক টাইপ এর ঝাল পছন্দ করে না। তাই যার যার পছন্দ মত ঝাল এর স্বাদ এই কাচা মরিচ এর আচার থেকে নিতে পারেন। এই আচার এ এক সাথে দুই কাজ করবে তা হল ঝাল ও পাবেন সাথে আচার এর মজা।