Showing 37–48 of 57 results

আলু বোখারার আচার 460gm

৳ 490.00
  • আলু বোখারা নার্ভের জন্য খুবই উপকারী । এটি মানসিক চাপ দূরে রাখতেও সহায়তা করে।
  • গড়ে ১০০ গ্রাম আলুবোখারায় রয়েছে মাত্র ৫০ গ্রাম ক্যালরি, যা ফিগার সচেতনদের জন্যও উপযুক্ত।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে আলু বোখারার জুড়ি নেই।
  • আলু বোখারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
  • আলু বোখারা সহজে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
  • আলু বোখারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।

বরই এর আচার (boroi er achar) 460gm

৳ 490.00
১. বরইয়ে থাকা খাদ্যশক্তি শরীরের দুর্বলতা কাটিয়ে তুলতে সহায়তা করে। ২. এতে উপস্থিত পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন এ চোখের যত্নে দারুণ ভাবে কাজ করে। দৃষ্টিশক্তি শক্তিশালী করতে এর জুড়ি নেই। ৩. রক্তশুন্যতা দূর করতেও বরই বেশ কার্যকরী। ৪. হাড়ের গঠনে বরইয়ে থাকা ক্যালসিয়াম সাহায্য করে। ৫. বরইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি ইনফেকশনজনিত রোগ যেমন টনসিলাইটিস, ঠোঁটের কোণে ঘা, জিহ্বাতে ঘা, ঠোঁটের চামড়া উঠে যাওয়া ইত্যাদি দূর করে।

বোম্বাই মরিচের আচার (Bombai Morich) 400gm

৳ 490.00
বোম্বাই মরিচ, মরিচের একটি প্রজাতি, যা প্রচণ্ড ঝালের কারণে সমধিক পরিচিত। অন্যান্য আরও বহু নামে পরিচিত হলেও কোথাও নাগা মরিচ, কামরাঙা মরিচ নামেও পরিচিত। ১:বোম্বাই মরিচ চোখের জন্য বেশ উপকারী। ২:যেসব ব্যক্তিদের রক্তাল্পতার সমস্যা আছে,তারা খাদ্য তালিকায় বোম্বাই মরিচ রাখতে পারেন। ৩:ত্বকের ইনফেকশনের সমস্যায় বোম্বাই মরিচ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

তেতুলের আচার (tetul pickle) 460 Gram

৳ 490.00
তেতুল দেখে জিবে জ্বল আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর আর যদি থাকে তেতুলের আচার তাহলে তো কথাই নেই।

টক-ঝাল-মিস্টি এটা চুইঝাল এর সৃষ্টি 

বাসায় তৈরি সম্পূর্ণ ক্যামিক্যাল, প্রিজারভেটিভ এবং ক্ষতিকারক রঙ মুক্ত তেতুলের আচার। এর লোভনীয় স্বাদ আপনাকে বার বার খেতে বাধ্য করবে। অনেক টা দিল্লির কা লাড্ডুর মত এক বার খেলেই ফেসে যাবেন। সিধান্ত আপনার!
তেঁতুলের কিছু অজানা উপকারিতা
১. হার্ট ঠিক রাখে
দেখা গেছে তেঁতুল খুবই হার্ট ফ্রেন্ডলি। এতে উপস্থিত ফ্ল্যাভরনয়েড ব্যাড কোলেস্টেরল কমায় এবং গুড কোলেস্টেরল বাড়ায়। এছাড়াও রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড (এক ধরনের ফ্যাট) জমতে দেয় না। এতে উপস্থিত উচ্চ পটাশিয়াম রক্ত চাপ কম করতে সাহায্য করে।
২. হজম শক্তি বাড়ায়‚ কোষ্ঠকাঠিন্য তাড়ায়
পেট ব্যথা বা কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা থেকে সমাধান পেতে চাইলে তেঁতুলের আচারের সাহায্য নিন। তেঁতুলের মধ্যে টার্টারিক অ্যাসিড‚ ম্যালিক অ্যাসিড এবং পটাশিয়াম আছে যা কোষ্ঠন্যকাঠিন্য দূর করে।
৩. ত্বক উজ্জ্বল করে
প্রমাণ হয়ে গেছে তেঁতুল ক্ষতিকারক আলট্রা ভায়োলেট রে-র হাত থেকে ত্বককে বাঁচাতে সাহায্য করে। এছাড়াও যাদের অ্যাকনে আছে তাদের জন্যেও উপকারী তেঁতুল। এছাড়াও তেঁতুলে উপস্থিত হাইড্রক্সি অ্যাসিড ত্বকের এক্সফলিয়েশন করতেও সাহায্য করে যার ফলে মরা কোষ উঠে যায় এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
৪. ডায়বেটিস কন্ট্রোল করে
তেঁতুলের বীজ ডায়বেটিস কন্টোল করতে সক্ষম। এছাড়াও রক্তে চিনির মাত্রাও ঠিক রাখে। এতে উপস্থিত এক ধরনের এনজাইম যার নাম alpha-amylase রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৫. ক্যান্সার রোধ করে
তেঁতুলে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা কিডনি ফেলিওর এবং কিডনি ক্যান্সার রোধ করতে সাহায্য করে।
৬. ওজন কমায়
তেঁতুলে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার আছে আর একই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণ ফ্যাট ফ্রি। রিসার্চ করে দেখা গেছে রোজ তেঁতুল খেলে ওজন কমে
৭. ক্ষত সারিয়ে তোলে
তেঁতুল গাছের পাতা এবং ছাল অ্যান্টি সেপটিক এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল‚ ফলে ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
৮. লিভার সুরক্ষিত রাখে
দেখা গেছে তেঁতুল আমাদের লিভার বা যকৃতকেও ভালো রাখে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে নিয়মিত তেঁতুলের আচার খেলে উচ্চ মাত্রায় মদ্যপানের ফলে ড্যামেজড লিভার অনেকটা সেরে উঠেছে।
৯. পেপটিক আলসার রোধ করে
পেপটিক আলসার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পেটে এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়। এই আলসার খুবই বেদনাদায়ক। রিসার্চ করে দেখা গেছে তেঁতুলের আচার খেলে পেপটিক আলসারের সেরে যাচ্ছে। আসলে তেঁতুলে উপস্থিত পলিফেনলিক কম্পাউন্ড আলসার সারিয়ে তোলে বা হতে দেয় না।
১০. সর্দি কাশি সারাতে সাহায্য করে
তেঁতুল অ্যালার্জি প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এছাড়া এতে উপস্থিত ভিটামিন সি শরীরের ইমিউনিটি বাড়ায়।

Black Cumin (কালোজিরা) ১ কেজি

৳ 440.00
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন: “ তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যৃ ব্যতীত সর্বরোগের মুক্তি এতে রয়েছে”। আসুন আমরা জেনে নেই আমাদের জন্য কি কি ঔষধী গুণ আছে এই কালোজিরাতে (নবীর উপরে আর কোন কথা থাকে না। তারপরও এর ব্যবহার বা উপকারিতাগুলো জেনে নিলে ভালো হয়।) আর ভালো কালোজিরা বাছাই করে ব্যবহার করুন। ১। হজমের সমস্যায়এক-দুই চা-চামচ কালোজিরা বেটে পানির সঙ্গে খেতে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনবার খেলে এক মাসের মধ্যে হজমশক্তি বেড়ে যাবে। পাশাপাশি পেট ফাঁপাভাবও দূর হবে। ২। জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশিতে এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে প্রতিদিন একবার সেবন করুন। কালোজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিন যদি সর্দি বসে যায়। একই সঙ্গে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালোজিরা বেঁধে শুকতে থাকুন, শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে যাবে। তাড়াতাড়ি ভালো ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালিজিরার তেল মালিশ করুন। ৩। মায়েদের বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন রাত্রে শোবার আগে ৫-১০ গ্রাম কালোজিরা মিহি করে দুধের সঙ্গে খেতে থাকুন। ইনশাআল্লাহ্ মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালোজিরা-র ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন। যারা জানেন না তাদের জন্য ভর্তা বানানোর প্রক্রিয়া পরে পোস্ট করা হবে। ৪। কপালের দুই পাশ এবং কানে পাশে দিনে তিন-চারবার কালিজিরার তেল মালিশ করুন মাথাব্যাথা ভালো হয়ে যাবে। ৫। নিয়মিত কালিজিরা খান। এটি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয়। যার দরুন স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে এটি প্রাণশক্তি বাড়ায় ও ক্লান্তি দূর করে। ৬। কালোজিরা লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে। তাই যারা লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত তারা আজ থেকে খাওয়া শুরু করে দিন। ৭। চুলপড়ারোধে কালোজিরা নিয়মিতভাবে খান এতেেআপনার চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আর ভালো ফল পেতে চুলের গোড়ায় এর তেল মালিশ করতে থাকুন। ৮। ডায়বেটিকস্ রোগীরা এক চিমটি পরিমাণ কালিজিরা এক গ্লাস পানির সঙ্গে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে দেখুন, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে একসময় ডায়বেটিকস্ কমে যাবে ইনশাআল্লাহ। ৯। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার তেল ব্যবহার করুন। শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি দূর করে। হৃদরোগ নিয়ন্ত্রন করে। ১০। পক্ষাঘাত (প্যারালাইসীস) ও কম্পন রোগে কালোজিরার তৈল মালিশ করলে আশ্চর্যজনক ফল পাওয়া যায়। ১১। কালোজিরা যৌন ব্যাধি ও স্নায়ুবিক দুর্বলতায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য অতি উতকৃষ্ট ঔষধ। ১২। শুলবেদনা ও প্রসূতি রোগে কালোজিরা অত্যধিক উপকারী। ব্রুনের জন্যও এটি উত্তম ঔষধ। ১৩। মূত্রথলির পাথর ও জন্ডিস থেকে আরোগ্য লাভ করতে কালোজিরা খান নিয়মিত যতবার পারেন। ১৪। অধিক ঋতু স্রাব, মাত্রাতিরিক্ত পেশাব প্রতিরোধ করতে কালোজিরার উপকারিতা অপরিসীম। এটি কৃমিনাশক। ১৫। তিরমিযী,বুখারী,মুসলিম থেকে নেয়া--- হযরত কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, “প্রতিদিন ২১টি কালোজিরার ১টি পুটলি তৈরী করে পানিতে ভিজাবে এবং পুটলির পানির ফোঁটা এ নিয়মে নাশারন্দ্রে (নাশিকা, নাক) ব্যবহার করবে-“প্রথমবার ডান নাকেরছিদ্রে ২ ফোঁটা এবং বাম নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা। দ্বিতীয়বার বাম নাকের ছিদ্রে ২ ফোঁটা এবং ডান নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা। তৃতীয়বার ডান নাকের ছিদ্রে ২ ফোঁটা ও বাম নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা।” ১৬। হযরত আনাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, “নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন, যখন রোগ-যন্ত্রণা খুব বেশী কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পরিমাণ কালোজিরা নিয়ে খাবে তারপর পানি ও মধু সেবন করবে।” – মুজামুল আওসাতঃ তাবরানী। ১৭। কালোজিরা রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ১৮। নিয়মিত কালোজিরা সেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে। ১৯। ভাত, তরকারী ইত্যাদির সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খান রোগশোক থেকে দূরে থাকুন।

আমের কাশ্মীরি আচার

৳ 410.00
আমের কাশ্মীরি আচার এবার একটা স্যাম্পল ব্যাচ তৈরি করেছি পাবেন ২৫ জন মাত্র! আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে অর্ডার নেয়া হবে
শুধুমাত্র আজ অর্ডার করতে পারবেন!

ম্যাসড জলপাই এর আচার (jolpai Pickle) ৪৬০ গ্রাম

৳ 410.00
বাসায় তৈরি সম্পূর্ণ ক্যামিক্যাল, প্রিজারভেটিভ এবং ক্ষতিকারক রঙ মুক্ত আস্তো জলপাই এর আচার এর লোভনীয় স্বাদ আপনাকে বার বার খেতে বাধ্য করবে। অনেক টা দিল্লির কা লাড্ডুর মত এক বার খেলেই ফেসে যাবেন। সিধান্ত আপনার!

কাচা মরিচের আচার ৪৫০ গ্রাম

৳ 410.00
খাবারে টেস্ট যোগ করার জন্য কাঁচা মরিচ বাংলাদেশের বাসা-বাড়িতে ব্যবহৃত প্রাচীনতম মশলাগুলির মধ্যে একটি। কাঁচা মরিচ তরকারিতে একটি শক্তিশালী তীক্ষ্ণ এবং মসলাযুক্ত টেস্ট দিতে পারে। তরকারি,আর নিরামিষ এক-আধটু ঝাল থাকতেই হবে। ঠিকমতো ঝাল না হলে বেশীর ভাগ মানুষ এর কাছে তরকারি স্বাদহীন হয়ে যায়
 
মরিচ এক প্রকারের ফল যা মসলা হিসাবে ঝাল স্বাদের জন্য রান্নায় ব্যবহার করা হয়। ক্যাপসিকাম (Capsicum) গণের সোলানেসি (Solaneceae) উদ্ভিদের ফলকে সাধারণতো মরিচ বলা হয়। মরিচের ফলকে মসলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে বাসা বাড়িতে।
 
বাংলাদেশ এর টাঙ্গাইল জেলা কাঁচা মরিচ বিখ্যাত। উত্তরাঞ্চলের মরিচ ‘আকালি’ নামে পরিচিত। টাঙ্গাইল জেলার পাহাড়ের ঢালু অঞ্চলেও কাঁচা মরিচ ভালো উৎপন্ন হয়, তবে সেগুলো আকৃতি ছোট —যার নাম হচ্ছে ‘ধাইন্যা মরিচ’।
 
তাছাড়া দেশে অসংখ্য রকমের মরিচ চাষ হচ্ছে। আছে এর বিভিন্ন জাতও উল্লেখ্যযোগ্য হলো—রোপা মরিচ, বোনা মরিচ এবং মিষ্টি মরিচ।
 
 
আসুন জেনে নেই কাচা মরিচ আচার এর উপকারিতাঃ
 
কাঁচা মরিচ এর আচার খুব উপকারী। এতে যথেষ্ট পরিমাণে আমিষ, শর্করা, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ রয়েছে। তাছাড়া অনেক জাতে ‘কেপসাইসিন’ থাকায় মরিচ ঝাল হয়ে থাকে। মরিচ এর মধ্যে একটি ক্ষারীয় যৌগ রয়েছে ক্যাপসাইসিন যা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।শুনতে পাওয়া যায় এটি এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে।
 
আর এ জন্যই আমাদের খাবার আরও মুখোরোচক করতে প্রতিদিন এর মেন্যু তে কাচা মরিচ এর আচার রাখতে হবে।
 
আমারা চুই ঝাল পরিবার আপনাদের কথা চিন্তা করে নিয়া এলাম কাচা মরিচ এর আচার। এক বাসাই সবাই কিন্তু এক টাইপ এর ঝাল পছন্দ করে না। তাই যার যার পছন্দ মত ঝাল এর স্বাদ এই কাচা মরিচ এর আচার থেকে নিতে পারেন। এই আচার এ এক সাথে দুই কাজ করবে তা হল ঝাল ও পাবেন সাথে আচার এর মজা।

আমচুরের আচার 450gm

৳ 410.00
আমাদের একজন ক্লায়েন্ট লিখেছেন " "Neither too spicy Nor too sweet Just the right flavor A pleasure to eat"

Golden Irani Raisin (গোল্ডেন ইরানি কিসমিস) ৫০০ গ্রাম

৳ 390.00
কিসমিসকে শুকনো ফলের রাজা বলা হয়। সোনালী-বাদামী রংয়ের চুপসানো ভাঁজ হওয়া ফলটি খুবই শক্তিদায়ক। আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় মিষ্টি স্বাদের কিসমিস। এটি খেলে শরীরের রক্ত দ্রুত বৃদ্ধি পায়, পিত্ত ও বায়ুর সমস্যা দূর হয়। এটি হৃদপিণ্ডের জন্যও উপকারি।

Kababchini (কাবাবচিনি) ১০০ গ্রাম

৳ 390.00
কাবাব চিনি লতানো বৃক্ষারোহী গুল্ম। এর কা- বাঁকা। পাতা বহু শিরাযুক্ত, ৫-৬ ইঞ্চি লম্বা হয় ও ডিম্বাকৃতির হয়ে থাকে। বৃন্ত মোটা। পুষ্পদ-ে ঘন ঘন ফুল হয়। ফল হয় গোলাকার, অনেকটা গোলমরিচের মতো। কাবাব চিনির বোঁটা লম্বা ও ফলের সঙ্গে থাকে। ফলের খোসার আবরণ কোঁকড়ানো ও একটি বীজ হয়। এর ইংরেজি নাম ঈঁনবন, বোটানিক্যাল নাম চরঢ়বৎ পঁনবনধ খরহহ এবং ফ্যামিলি চরঢ়বৎধপবধব. উপকারিতা : কাবাব চিনি শরীরের প্রধান অঙ্গগুলো শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে, বিশেষ করে জীবনীশক্তি সতেজ করে ও যৌনশক্তি বাড়ায়। যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক এবং বায়ুনাশক। পুরনো মাথাব্যথা ও প্রতিবন্ধকতা দূর করে। প্লীহা, গলাব্যথা ও হৃৎকম্প দূর করে। দাঁতের মাড়ি সবল করে। মূত্রাশয়ের শক্তি ও প্রস্রাববর্ধক, পাথুরিনাশক। মুখের দুর্গন্ধ ও কণ্ঠস্বর পরিষ্কারক। মূত্রনালির প্রদাহ, গনোরিয়া, ক্ষত ও প্রস্রাবের জ্বালাপোড়ায় বিশেষ উপকারী। ওষুধ তৈরির নিয়ম : কাবাব চিনি, জটামাংশী, তজ, জৈন, মৌরি, বূযিদান, স্বর্ণলতা, রুমী মস্তগী, তেউরি মূল, রেউচিনি, জাফরান, চিতামূল, শুঠ, গোলমরিচ, পিপুল, দারুচিনি, লবঙ্গ একসঙ্গে মিশিয়ে ওষুধ তৈরি করতে হবে। এটি ট্যাবলেট বা সেমিসলিড আকারে তৈরি করে নেওয়া যাবে।

Basil Seed(তোকমা দানা) ১ কেজি

৳ 320.00
যারা স্বাস্থ্যসচেতন তাদের কাছে তোকমা দানা বেশ পরিচিত। ফালুদা তৈরিতে এবং বিভিন্ন ফলের জুসে তোকমা দানা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তোকমা দানা প্রচুর পুষ্টি ও মিনারেল সমৃদ্ধ। ছোট ডিম্বাকৃতির নরম বীজটি `সালভিয়া হিসপানিকা` নামেও পরিচিত। বাদামি, কালো, সাদা বিভিন্ন রঙয়ের হয়ে থাকে এই তোকমা।