
আমি চিনি গো চিনি তোমারে …
গান শোনাচ্ছি না চিনির কথা বলতে গান টা কানে বাজলো ।
চিনি একটি খুব প্রয়োজনিয় খাদ্যদ্রব্য। চিনি আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় থাকে। রান্নায় ব্যবহার করা হয় চিনি। সেখানে নিরামিষ রান্না হোক বা আমিষ রান্না। সব রান্নাতেই বাড়তি স্বাদ আনতে চিনির কোন তুলনা নেই। চিনি খেতে গেলে কতই না হিসেব-নিকেশ। ছেলেবেলায় যেমন শুনতে হয়েছে, এত চিনি খেয়ো না পেটে কৃমি হবে, বড়বেলাও তেমন শুনতে হয়, বেশি চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। দিন কতটুকু চিনি খাওয়া যাবে, তাও ঠিক করে দেন ডায়েটিশিয়ানরা।
চিনি খেতে নানারকম নিষেধ থাকলেও ত্বকের যত্নে এর ব্যবহারে নিষেধ নেই।
চিনি কিভাবে ত্বকের যত্ন নেয় তা জেনে নেয়া যাক।
স্ক্রাব: সব ধরনের ত্বকেই দারুণ স্ক্রাব হিসেবে কাজ করে চিনি। অলিভ অয়েলের সঙ্গে চিনি ও কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণ মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। হালকা গরম পানিতে আলতো করে স্ক্রাব করে তুলে ফেলুন। তবে লেবু ব্যবহার করলে অনেকের ত্বক জ্বালাপোড়া করতে পারে। সেক্ষেত্রে লেবু পরিহার করুন।
গ্লো: ত্বকের উজ্জ্বলতা ফেরাতে চিনির ভূমিকা অনেকটা রয়েছে বেশ। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল ও এক চামচ লেবুর রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে লাগিয়ে রাখুন মুখে। মিনিট ১৫ পর ধুয়ে নিন মুখ। ধোয়ার সময় স্ক্রাব করেও নিতে পারেন।
ঠোঁট ফাটা: শীতকাল হোক কিংবা গরম, প্রায় সারা বছরই ঠোঁট ফাটার সমস্যা লেগে থাকে অনেকের। তাই ঠোঁট ফাটা বন্ধ করতে ব্যবহার করতে পারেন চিনি। বিটের রস ও চিনি মিশিয়ে লাগিয়ে নিন ঠোঁটে। নরম ও লালচে হওয়ার পাশাপাশি ফাটবেও না ঠোঁট।
স্ট্রেচ মার্ক: স্ট্রেচ মার্ক নিয়ে সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। হঠাৎ ওজন কমলে বা বাড়লে ত্বকে স্ট্রেচ মার্ক পড়ে। প্রেগন্যান্সির পরেও এমন দাগ দেখা যায়। তেমন সমস্যা হলে কফি, চিনি, আমন্ড তেল ও মধু মিশিয়ে নিয়মিত মালিশ করুন। ধীরে ধীরে হালকা হবে স্ট্রেচ মার্ক।
সূত্র ইন্টারনেট
No comments so far.
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.
Facebook Comments