ত্বকের যত্নে আমরা কত কিনা ব্যবহার করি। তবে এক্ষেত্রে কাঁচা দুধের ব্যবহার আদিযুগ থেকে চলে আসলেও কখনও গুঁড়া দুধ ব্যবহারের চিন্তা কি মাথায় এসেছে? না এসে থাকলে এবার মাথায় আনুন।

সম পরিমাণে গুঁড়ো দুধ এবং মধু এক সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। যখন দেখবেন দুটি উপাদান ভাল করে মিশে গেছে, তখন পেস্টটি মুখে লাগিয়ে কম করে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে মুখটা।

প্রসঙ্গত, সপ্তাহে কম করে ২-৩ দিন এই ভাবে ত্বকের পরিচর্যা করলে ত্বকতের হারিয়ে যাওয়া আদ্রতা তো ফিরে আসবেই। সেই সঙ্গে স্কিন টানটান হয়ে উঠবে। ফলে ত্বকের বয়স কমবে চোখে পরার মতো!

মুহূর্তেই ত্বককে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করে তুলতে চান? তাহলে এক্ষুণি পরিমাণ মতো বাদাম নিয়ে তা গুঁড়ো করে পাউডার বানিয়ে ফেলুন। তারপর তার সঙ্গে সম পরিমাণে গুঁড়ো দুধ এবং মধু মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার মিশ্রনটি সারা মুখে লাগিয়ে ভাল করে মাসাজা করুন। এমনটা করলে ত্বকের উপরিঅংশে জমে থাকা মৃত কোষেদের স্তর সরে যাবে। ফল ত্বক শুধু উজ্জ্বল হয়ে উঠবে না। সেই সঙ্গে স্কিন টোনেরও উন্নতি ঘটবে চোখে পরার মতো। ফলে ফর্সা ত্বক পাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে চোখের পলকে।

আবার, পরিমাণ মতো চালের গুঁড়োর এবং মিল্ক পাউডার নিয়ে একবাটি জলে তা কিছু সময় ভিজিয়ে রেখে দিন। ১৫-২০ মিনিট পরে চালের গুঁড়োটা বেটে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। এরপর সেই পেস্টটির সঙ্গে অল্প পরিমাণে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন মুখটা। এই ফেসপ্যাকটি ত্বকের অন্দরে জমে থাকা ময়লাদের ধুয়ে ফেলতে এবং ব্ল্যাক হেইডস দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।


No comments so far.

Leave a Reply