Shopping Bag
0
  • No products in the cart.

All posts in: স্বাস্থ্যবিধি

ghee
অনেকেই ঘি খেতে পছন্দ করেন না। ঘি এড়িয়ে চলেন ওবেসিটি, কোলেস্টেরল বাড়ার ভয়ে। ভারতের পুষ্টিবিজ্ঞানী রুজুতা দিয়েকর বলছেন, ঘি খেলেই মোটেই ওজন বা কোলেস্টেরল বাড়ে না। বরং ডায়াবেটিস, হাই ব্লাড প্রেসারের মতো সমস্যা কমে। তাই প্রতিদিনের ডায়েটে অর্থাৎ সকালে, দুপুরে, বিকেলে বা রাতে খাবার পাতে ঘি থাকলে এই দুই সমস্যা ছাড়া আরও নানা সমস্যার সমাধান
Read More

আমাদের দেশে তোকমা খুবই পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি বীজ দানা। আয়ুর্বেদ, ইউনানি ও চীনা মেডিসিনে এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, প্রোটিন, আয়রন ও ক্যালরি। তোকমার বৈজ্ঞানিক নাম Hyptis suaveolens, একে স্থানীয়ভাবে বিলাতি তুলসি নামেও ডাকা হয়। ভেষজ গুণাবলি পেতে এই বীজ দিয়ে শরবত তৈরিসহ নানা উপায়ে খাওয়া হয়। এছাড়া রূপচর্চাতেও গুঁড়ো

Read More

আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন, যাদের ঘুম ভাঙে বাসিমুখে গরম চায়ে চুমুক দিয়ে। বেড-টি তাদের চাই-ই চাই। এতটা না-হলেও বাসিমুখ ধুয়ে ব্রেকফার্স্টের আগে একপ্রস্থ চা হয়ে যায়, এমন লোকজনও আছেন। এই খালিপেটে যাঁরা দিন শুরুই করেন চা দিয়ে, ভবিষ্যতের কথা ভেবে এখনই সাবধান হোন। কারণ আমরা কী খাবার খাচ্ছি, কতটা জল বা পানীয় সারাদিনে গ্রহণ করছি,

Read More

আপনি কি ঘি (Ghee) খেতে খুব পছন্দ করেন? এমন অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা গরম ভাতে এক চামচ ঘি আর একটু নুন এবং কাঁচালঙ্কা দিয়ে এক থালা ভাত খেয়ে নিতে পারেন। ঘি তাঁদের এতটাই প্রিয়। অতটা প্রিয় না হলেও, অনেকেই ঘি খেতে খুবই পছন্দ করে থাকে। আর অনেক মানুষেরই ধারণা, ঘি খেলেই বুঝি ওজন বেড়ে যায়!
Read More

ইসবগুল বা psyllium husk বাংলাদেশ, ভারতসহ অনেক দেশেই বেশ পরিচিত। ইসুবগুল ‘গুল্ম’ জাতীয় গাছ। এর ফুল ছোট,পাপড়ি সূক্ষ হয়। বীজের খোসা আছে। ইসুবগুল গাছের উচ্চতা দেড়-দুই ফুটের পর্যন্ত লম্বা হয়। ফল দুইকোষ বিশিষ্ট, ৭-৮ মিলিমিটার লম্বা হয় এবং ফলের ভিতরে ৩ মিলিমিটার লম্বা বীজ থাকে। বীজ দেখতে নৌকার মতো এবং এর খোসায় পিচ্ছিল হয়। এটা

Read More

গ্রাম বাংলার খুব পরিচিত এক ফল পেঁপে। এই ফলের পুষ্টিগুণ যেমন প্রচুর, তেমনি শরীর-স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ফলটি খুবই কার্যকর। হৃদযন্ত্র ভালো রাখা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করা, হজমের সমস্যা দূর করা সহ অনেকগুলো শারীরিক উপকারিতা করে পেঁপে। পেঁপের গুণ ও দোষগুলো কী, সেগুলো জানি চলুন-   পেঁপের যতো উপকারিতা   খেতে অনেকটাই সুস্বাদু এই ফলের

Read More

ছোট শিশু থেকে শুরু করে, কিশোর-তরুণ, প্রাপ্তবয়স্ক এমনকি বৃদ্ধদেরও নিয়মিতভাবে ফল খাওয়া উচিৎ এবং প্রতিদিন কিছু পরিমাণে হলেও ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিৎ।আজকাল কার দিনে সকলেই ব্যস্ত এবং প্রয়োজনের খাতিরেই বাইরের ভাজাপোড়া  এসব খাবার বেশী খেয়ে থাকেন। য়ার ছোটো  শিশুরাও আজকাল বাইরের বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের প্রতি বেশি আগ্রহী  হয়ে পড়ছে এবং তারা প্রতিদিনই

Read More

গাজর অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু এবং খাদ্যআঁশসমৃদ্ধ  সবজি, যা প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। তরকারি ও সালাদ হিসেবে গাজর খাওয়া যায়। এ ছাড়া গাজর দিয়ে অনেক সুস্বাদু খাবার তৈরি করা যায়। তবে রান্না করে খাওয়ার চেয়ে গাজর কাঁচা খাওয়া বেশি ভালো। কারণ এতে পুষ্টির অপচয় কম হয়। চলুন তবে জেনে নিন গাজরের নানা উপকারিতা- ১. আগে

Read More

আমাদের প্রিয় নবী (সা.) -এর সকল কাজই আমাদের জন্য আদর্শ। নবী (সা.) -এর ঘুম, খাওয়া, হাটা, চলা এই সকল বিষয়ের মাঝেই আমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। মহানবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রতিদিন সকালে সাতটি খেজুর ও দুধ দিয়ে নাস্তা করতেন। এমনকি তিনি তার নাস্তার এই মেনু কখনো পরিবর্তন করেননি। নবীর (সা.) সাহাবারা নবীর

Read More

নিম  প্রায় সবার কাছে পরিচিত গাছ। বিশেষ করে গ্রাম-বাংলায় নিম গাছ বেশি দেখা যায়। ভেষজ চিকিৎসায় নিম পাতার ব্যবহার বহুল। নিম গাছের ভয়ে এইডস্ কাঁপে  – হ্যাঁ কথাটি ঠিকই পড়ছেন, নিম পাতা এইডস্ এর ভাইরাসকে মেরে ফেলতে অনেক সাহায্য করে থাকে। যদি বাড়িতে একটি নিমগাছ থাকে একজন ডাক্তারের চেয়ে ও বেশী কাজ করে। নিম (বৈজ্ঞানিক নাম: AZADIRACHTA INDICA) ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস, ফুল, ফল, তেল, বাকল, শিকড় সবই উপকারী। নিম একটি বহু বর্ষজীবি ও চির হরিত বৃক্ষ। আকৃতিতে ৪০-৫০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। এর ডাল ২০-৩০ ইঞ্চি ব্যাস হতে পারে। ডালের চারদিকে ১০-১২ ইঞ্চি যৌগিক পাতা জন্মে। পত্র কাস্তের মত বাকানো থাকে এবং পাতায় ১০-২০ টি করে কিনারা খাঁজকাটা পত্রক থাকে। পাতা ২.৫-৪ ইঞ্চি লম্বা হয়। নিম গাছে এক ধরনের ফল হয়। আঙুরের মতো দেখতে এ ফলের একটিই বিচি থাকে। জুন-জুলাইতে ফল পাকে, ফল তেতো স্বাদের। বাংলাদেশের সবত্রই জন্মে তবে উত্তরাঞ্চলে বেশি দেখা যায়। চিকিৎসার ক্ষেত্রে নিমপাতার অসাধারণ গুনাবলী নিমগাছের বাকল ও শিকড় ঔষধি গুণসম্পন্ন। নিমপাতা ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে পারে। চামড়ার ইনফেকশন রোধে এছাড়া ব্রুণ, চুলকানি ও এলার্জি রোধে নিমপাতা অনেক উপকারি। এছাড়া শরীরের ব্যাথা, কান ব্যাথা, কেঁটে গেলে, পুড়ে গেলে, মচকানো, মাথা ব্যাথা, জ্বর কমাতে নিমপাতা ব্যবহার করলে  উপকার পাওয়া যায়। নিমে যে ২২টি রোগের নিরাময় হয়: ১. খোস পাচড়া বা চুলকানি নিম পাতা সিদ্ধ করে সেই জল দিয়ে স্নান করলে খোসপাচড়া চলে যায়। পাতা বা ফুল বেটে গায়ে কয়েকদিন লাগালে চুলকানি ভালো হয়। পাতা ভেজে গুড়া করে সরিষার তেলের সাথে মিষিয়ে চুলকানিতে লাগালে যাদুর মতো কাজ

Read More

Prev15678912Next
Change

Login

Create an account

Lost your password?

Or