লইট্টা মাছ, ইংরেজিতে বলা হয় Bombay Duck। কিন্তু শুনতে হাঁস মনে হলেও আসলে বৃটিশদেরই দেয়া এই নাম। বৃটিশ আমলে ভারতের বিভিন্ন জায়গা থেকে লইট্টা শুটকি মালগাড়ি মেইল ট্রেনে বোম্বে আসতো। বৃটিশরা এই লইট্টা শুটকির চালানকে বলতো ‘মেইল’ বা ‘ডাক’। সেই থেকে ‘বোম্বে ডাক’। লইট্টা মাছ স্বস্তা মাছ। দামে স্বস্তা হলেও পুষ্টিতে ভরপুর এই লইট্টা মাছ।

বাঙালীর রসনা বিলাসে শুঁটকি মাছের জুড়ি নেই। আর তা যদি হয় দেশী জাতের ছোট মাছের শুঁটকি তাহলে তো কথাই নেই। সাধারণত বিভিন্ন প্রজাতির মাছ রোদে শুকিয়ে শুঁটকি উৎপাদন করা হয়। দেশী জাতের মাছের শুঁটকি সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় বাংলাদেশের হাওরাঞ্চল। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ সনাতন পদ্ধতিতে মাছ প্রক্রিয়াকরণ করে তাদের জীবিকা নির্বাহ

লাল আলু বেগুন দিয়ে ছুড়ি লইট্টা চরচরি উপকরণঃ  ১। ছুড়ি শুটকি মাঝারি – ১টা ২। লইট্টা শুটকি – ৩/৪ টা ৩। লাল আলু মাঝারি ফালিকরা -৩/৪ টা  ৪। লম্বা বেগুন ফালিকরা – ৩ টা ৫। আদা বাটা – ১ টেবিল চামচ ৬। রসুন বাটা – ১ টেবিল চামচ ৭। জিরা বাটা – হাফ টেবিল চামচ

রেসিপিঃ প্রয়োজনীয় উপকরণঃ ২. পুঁইশাক দেড় কাপ ১. পুঁইশাকের ফুল গোটা সহ এক কাপ ৩. আলু এক কাপ ৪. রসুন এক কাপ ৪. লইট্যা / চ্যাপা শুটকি আধা কাপ ৫. পেঁয়াজ কুচি এক কাপ ৬. টমেটো কুচি একটি ৭. কাঁচা মরিচ ৭/৮ টি ৮. শুকনা মরিচ বাটা / কাশ্মীরি চিলি পাউডার ( ভাল ফ্লেভার ও

শুটকির নাম শুনলেই অনেকের জিভে জল চলে আসে,  কেউ আবার শুটকির কথা শুনলেই পালায়। শুটকি আসলে খুবই মজাদার আর জিভে জল আনার মতই খাবার। যদি সেভাবে রান্না করে খাওয়া কিংবা খাওয়ানো যায়। যারা শুধুমাত্র শুটকির গন্ধের কথা চিন্তা করে কখনোই শুটকি চেখে দেখেননি  তাদের জন্য যারা শুঁটকি খেতে খুব বেশি ভালবাসেন আজকের স্পেশাল রেসিপি। আজকে থাকছে

শুঁটকি খেতে ভালোবাসেন? একটু নতুন কোন রেসিপি চাই? তাহলে জেনে নিন এই রেসিপি। দুই রকম মাছ মিলিয়ে মজাদার একটি ভর্তার রেসিপি চলুন জেনে নেই । উপকরণ ঃ দুই রকম শুঁটকি- দেড় কাপ পিঁয়াজ- বড়ো- ২টি রসুন- বড়ো ২টি শুকনামরিচ- ৭-৮টি কাঁচামরিচ- ৪-৫টি হলুদ গুঁড়া- সামান্য লবণ- স্বাদমতো ধনেপাতা- ইচ্ছা প্রণালী ঃ -শুকনা তাওয়ায় শুঁটকি টেলে খুব ভালোভাবে